আজ সি পি এম বলছে তৃণমূল কে পরাস্ত করতে এবং বি জে পি কে বিচ্ছিন্ন করতে সি পি এম সমস্ত গনতান্ত্রিক শক্তির সহযোগিতা চাইবে , যাতে মানুষের জোট আরও মজবুত হয় । সাম্পদায়িকতা ও স্বৈরতান্ত্রিক শাসন প্রতিহত করতে বৃহত্তর ঐক্যই এখন মানুষের চাহিদা । সেই চাহিদা পুরন করতে না পাড়লে ইতিহাস ক্ষমা করবে না ।
আজ আমার সইফুদ্দিন চৌধুরী কথা মনে পড়ছে । মালদা থেকে দুর্গাপুরে বসবাস আর রাজনীতি করতে শুরু করলাম তখন বর্ধমান জেলার যুবক আদর্শ সইফুদ্দিন চৌধুরী অর্থাৎ সফিদা । পথ খুজতে আমি ও সফি দার মত নিজের মত করে পথ খুজছিলাম । পথ সম্পর্কে তার মতামত এর সাথে একমত না হলেও তার এই অভিমতের সাথে আমি একমত "কমিউনিস্ট দের পুরানো ধ্যান ধারনার অবসান ঘটানো প্রয়োজন । গনতন্ত্রের পথের সঠিক মুল্যায়ন করে , মানুষ কি চাইছে তা বুঝে কমিউনিস্ট দের এগোতে হবে ।"
সফি দা বছর কয়েক আগে মারা গেছেন । তিনি দিল্লি তে থাকতেন সোশাল মিডিয়া ফেস বুকে মাধ্যমে সম্পর্ক রাখতাম মতামত নিতাম । কমিউনিস্ট পার্টীতে সফিদা নাকি কংগ্রেসের লোক কান্সারের চেয়ে বেশি যন্ত্রণা তার পার্টির সি পি এম এর ব্যবহার । সন্মান জনক বিচ্ছেদ এর পথ নিয়েছিলেন গড়ে একটি রাজনৈতিক দল ।
ভারতের রাজনীতি তে সাম্প্রদায়িক শক্তি কে রুখতে কংগ্রেস এর সাথে জোট বাধার কথা বলেছিলেন সফিদা আমার মনে হয়েছিল কম্যুনিস্ট দর্শন এর মধ্যেই গলত লুকিয়ে আছে । এর সমাধান একমাত্র জাতীয়তাবাদ তাই আমি ভারতীয় জনতা পার্টি তে যোগ দিলাম ।
সে দিন সফিদা লিখেছিলেন " আমি বলেছিলাম ক্ষমতায় না থাকলে ও দেশের প্রধান বিপদ সম্প্রদায়িকতা । অজস্র দুর্বলতা নিয়ে কংগ্রেসের বিপদ তার পরে । আজ সূর্যকান্ত মিশ্র যে কথা বলছেন তা সেদিনের সফিদা কথার অদ্ভুত মিল ।
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর তৎকালীন কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে আপত্তি করে করেছিলেন । তিনি বলেছিলেন এতে বি জে পি সুবিধা হবে ।
এই কথা বলার জন্যে তাকে ১৯৯৫ সালে চণ্ডীগড় পার্টি কংগ্রেস এ তাকে কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয় । তাকে ধরানো হয় একাধিক শো কজ নোটিশ । ২০০০ সালে হল বিচ্ছেদ । গড়ে তুললেন পি ডি এস । সম্প্রদায়িক ও স্বৈরতান্ত্রিক সব সময় বিপজ্জনক এটা বিশ্বাস করতেন সইফুদ্দিন চৌধুরী এবং তিনি মনে করতেন ধর্মনিরপেক্ষ গনতান্ত্রিক শক্তি কে নিয়ে গণতান্ত্রিক কমিউনিস্ট পার্টি গড়তে ।
এক্ষেত্র আমার ভাবনা একেবারে বিপরীত আমি মনে করি জাতীয়তাবাদ ও আমাদের দেশের সভ্যতা সংস্কৃতি র আধার শিলার উপর গড়ে উঠবে আমাদের ভারতবর্ষ । সি পি এম বন্ধুরা অতীতের স্মৃতি রমন্থন করলাম মাত্র । আমি চললাম আমার পথে আর সফি দা পথের সন্ধানে
আজ আমার সইফুদ্দিন চৌধুরী কথা মনে পড়ছে । মালদা থেকে দুর্গাপুরে বসবাস আর রাজনীতি করতে শুরু করলাম তখন বর্ধমান জেলার যুবক আদর্শ সইফুদ্দিন চৌধুরী অর্থাৎ সফিদা । পথ খুজতে আমি ও সফি দার মত নিজের মত করে পথ খুজছিলাম । পথ সম্পর্কে তার মতামত এর সাথে একমত না হলেও তার এই অভিমতের সাথে আমি একমত "কমিউনিস্ট দের পুরানো ধ্যান ধারনার অবসান ঘটানো প্রয়োজন । গনতন্ত্রের পথের সঠিক মুল্যায়ন করে , মানুষ কি চাইছে তা বুঝে কমিউনিস্ট দের এগোতে হবে ।"
সফি দা বছর কয়েক আগে মারা গেছেন । তিনি দিল্লি তে থাকতেন সোশাল মিডিয়া ফেস বুকে মাধ্যমে সম্পর্ক রাখতাম মতামত নিতাম । কমিউনিস্ট পার্টীতে সফিদা নাকি কংগ্রেসের লোক কান্সারের চেয়ে বেশি যন্ত্রণা তার পার্টির সি পি এম এর ব্যবহার । সন্মান জনক বিচ্ছেদ এর পথ নিয়েছিলেন গড়ে একটি রাজনৈতিক দল ।
ভারতের রাজনীতি তে সাম্প্রদায়িক শক্তি কে রুখতে কংগ্রেস এর সাথে জোট বাধার কথা বলেছিলেন সফিদা আমার মনে হয়েছিল কম্যুনিস্ট দর্শন এর মধ্যেই গলত লুকিয়ে আছে । এর সমাধান একমাত্র জাতীয়তাবাদ তাই আমি ভারতীয় জনতা পার্টি তে যোগ দিলাম ।
সে দিন সফিদা লিখেছিলেন " আমি বলেছিলাম ক্ষমতায় না থাকলে ও দেশের প্রধান বিপদ সম্প্রদায়িকতা । অজস্র দুর্বলতা নিয়ে কংগ্রেসের বিপদ তার পরে । আজ সূর্যকান্ত মিশ্র যে কথা বলছেন তা সেদিনের সফিদা কথার অদ্ভুত মিল ।
বাবরি মসজিদ ধ্বংসের পর তৎকালীন কংগ্রেস সরকারের বিরুদ্ধে অনাস্থা প্রস্তাব আনতে আপত্তি করে করেছিলেন । তিনি বলেছিলেন এতে বি জে পি সুবিধা হবে ।
এই কথা বলার জন্যে তাকে ১৯৯৫ সালে চণ্ডীগড় পার্টি কংগ্রেস এ তাকে কেন্দ্রীয় কমিটি থেকে বাদ দেওয়া হয় । তাকে ধরানো হয় একাধিক শো কজ নোটিশ । ২০০০ সালে হল বিচ্ছেদ । গড়ে তুললেন পি ডি এস । সম্প্রদায়িক ও স্বৈরতান্ত্রিক সব সময় বিপজ্জনক এটা বিশ্বাস করতেন সইফুদ্দিন চৌধুরী এবং তিনি মনে করতেন ধর্মনিরপেক্ষ গনতান্ত্রিক শক্তি কে নিয়ে গণতান্ত্রিক কমিউনিস্ট পার্টি গড়তে ।
এক্ষেত্র আমার ভাবনা একেবারে বিপরীত আমি মনে করি জাতীয়তাবাদ ও আমাদের দেশের সভ্যতা সংস্কৃতি র আধার শিলার উপর গড়ে উঠবে আমাদের ভারতবর্ষ । সি পি এম বন্ধুরা অতীতের স্মৃতি রমন্থন করলাম মাত্র । আমি চললাম আমার পথে আর সফি দা পথের সন্ধানে
শুরু হল পথের সন্ধান
No comments:
Post a Comment