পাকিস্থান প্রস্তাব সমর্থন করার মত হায়দ্রাবাদে রাজাকার দের সমর্থন করাও কমিউনিস্ট পার্টীর একটি ঐতিহাসিক কর্ম । ভারতীয় বাহিনী ১৯৪৮ এর ১৩ই সেপ্টেম্বর হায়দারাবাদে প্রবেশের সময় রাজাকার দের সাথে কমিউনিস্ট রাও তাদের পক্ষে দাঁড়ালেন । যুদ্ধে রাজাকার বাহিনীর পরাজয় হলেও , নিজামের হায়দারাবাদ ভারতের অঙ্গীভূত হলেও কমিউনিস্টরা সেখানে হিট এন্ড রান রণকৌশল চালিয়ে যেতে থাকল । কমিউনিস্ট দের খণ্ড যুদ্ধ সেখান জোর পেয়েছিল এবং সেখানে তারা জমির মালিক ও সরকারি কর্মচারী দের হত্যা করে দখলীকৃত জমিতে কয়েক মাসের মধ্যেই কয়েক শ গ্রামীণ সোভিয়েত গঠন করা হয়েছিল । কমিউনিস্ট গেরিলা বাহিনী কয়েকটি জেলা পুরোপুরি দখল নেয় । মাদ্রাসের কিছু অংশ নিয়ে তেলেঙ্গনা রাষ্ট্রের পরিকল্পনা তাদের ছিল । আর কমিউনিস্ট দের তখন স্বপ্ন ছিল তাদের পরিকল্পিত তেলেঙ্গনা হবে ভারতের ইয়েনান যে খান থেকে চীন কমিউনিস্ট পার্টি গোঁটা দেশে ক্ষমতা দখল করে । তাই তারা ভাবতেন তেলেঙ্গনা থেকে তাদের বিপ্লব ছড়িয়ে দেবেন ।
তবে তেলেঙ্গনা সংগ্রাম শুরু হয়েছিল রনদিভে সাধারণ সম্পাদক হবার আগেই । ১৯৪৬ এর ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৪৮ এর ১৩ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে ২০০০ লোককে কমিউনিস্টরা নিষ্ঠুর ভাবে হত্যা করে । ২০ টি পুলিশ থানা আক্রমণ ,২৫০ বন্দুক ছিনতাই । অনেক গোলাজাত ফসল ধ্বংস করেছিল ।
ডাকাতি করে লক্ষ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করেছিল ।
" everyday practical exercise on silent killing must be done "
comiunist crimes in Hyderabad Govt
এই সময় পশ্চিম বঙ্গে ডায়মন্ডহারবার এলাকাতে সি পি আই এর কংসারি হালদারের নেতৃত্বে মারদাঙ্গা , জোর করে জমি দখল এর বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছিল । নানা কারনে সারাদেশে ১৯৪৯ সালে দাড়ায় ২৫০০ বন্দি করা হয় কমিউনিস্ট দের । বন্দি মুক্তির কমিউনিস্টরা অনেক সভা সমিতি করেছে । জেলের ভিতরে কমিউনিস্ট বন্দিদের সাথে জেল অফিসার দের সাথে প্রায় হাঙ্গামা হত । সি পি আই এর সাথে আর সি পি আই এর পান্নালাল দাসগুপ্ত বারাসাত বসিরহাট এলাকাতে খণ্ড বিপ্লব করার স্বপ্ন দেখে । জেসব কারখানার কয়েক জন ব্রিটিশ অফিসারকে চুল্লিতে পুড়িয়ে মারা আর কয়েকটি ডাকাতি মধ্যে এদের কাজ ও প্রচেষ্টার সমাপ্তি হয় ।
১৯৪৯ সালে মহাচিন লাল চীনে পরিণত হল । রনদিভে লাল চীনের অভ্যুদয় এর সঙ্গে সঙ্গে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টীর পক্ষ থেকে বিজয়ী মাও সে তুং কে অভিনন্দন জানিয়ে বললেন " Victory of Marxism Leninism of the stalinist line "
উত্তরে মাও ঘোষণা করেন ও আশা প্রকাশ করেন বলেন "Indian too would be liberated by the commiunist party from the oppresion of Anglo American Imperialism .
তবে তেলেঙ্গনা সংগ্রাম শুরু হয়েছিল রনদিভে সাধারণ সম্পাদক হবার আগেই । ১৯৪৬ এর ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৪৮ এর ১৩ সেপ্টেম্বর এর মধ্যে ২০০০ লোককে কমিউনিস্টরা নিষ্ঠুর ভাবে হত্যা করে । ২০ টি পুলিশ থানা আক্রমণ ,২৫০ বন্দুক ছিনতাই । অনেক গোলাজাত ফসল ধ্বংস করেছিল ।
ডাকাতি করে লক্ষ লক্ষ টাকা সংগ্রহ করেছিল ।
" everyday practical exercise on silent killing must be done "
comiunist crimes in Hyderabad Govt
এই সময় পশ্চিম বঙ্গে ডায়মন্ডহারবার এলাকাতে সি পি আই এর কংসারি হালদারের নেতৃত্বে মারদাঙ্গা , জোর করে জমি দখল এর বেশ কিছু ঘটনা ঘটেছিল । নানা কারনে সারাদেশে ১৯৪৯ সালে দাড়ায় ২৫০০ বন্দি করা হয় কমিউনিস্ট দের । বন্দি মুক্তির কমিউনিস্টরা অনেক সভা সমিতি করেছে । জেলের ভিতরে কমিউনিস্ট বন্দিদের সাথে জেল অফিসার দের সাথে প্রায় হাঙ্গামা হত । সি পি আই এর সাথে আর সি পি আই এর পান্নালাল দাসগুপ্ত বারাসাত বসিরহাট এলাকাতে খণ্ড বিপ্লব করার স্বপ্ন দেখে । জেসব কারখানার কয়েক জন ব্রিটিশ অফিসারকে চুল্লিতে পুড়িয়ে মারা আর কয়েকটি ডাকাতি মধ্যে এদের কাজ ও প্রচেষ্টার সমাপ্তি হয় ।
১৯৪৯ সালে মহাচিন লাল চীনে পরিণত হল । রনদিভে লাল চীনের অভ্যুদয় এর সঙ্গে সঙ্গে ভারতের কমিউনিস্ট পার্টীর পক্ষ থেকে বিজয়ী মাও সে তুং কে অভিনন্দন জানিয়ে বললেন " Victory of Marxism Leninism of the stalinist line "
উত্তরে মাও ঘোষণা করেন ও আশা প্রকাশ করেন বলেন "Indian too would be liberated by the commiunist party from the oppresion of Anglo American Imperialism .